এই পরিস্থিতিতেও ভাবতে ভালো লাগে একটা পুরো প্রজন্ম, গোটা রাজ্যের অসংখ্য তরুণ- তরুণী কিভাবে নিজেদেরকে সঁপে দিয়েছে দিনরাত! সেটা যেভাবেই হোক, সে অক্সিজেন সিলিন্ডার জোগাড় করা হোক, রোগীকে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হোক, ওষুধ/খাবার পৌঁছে দেওয়া হোক কিংবা রক্ত বা প্লাজমা ডোনেট করে, নিজেদের মতো করে লড়ে যাচ্ছে, তাদের সাধ্য টুকু দিয়ে, নিঃস্বার্থভাবে!
ঠিক এমনই আমাদের কয়েকজন যোদ্ধা থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত বাচ্চাদের জন্য আজ রক্ত দিয়ে এলো এমন একটা কঠিন সময়ে, সমস্ত ভয়- বাধা কাটিয়েও।
এই বাচ্চা বাচ্চা ছেলে-মেয়েদেরকে সমাজের প্রতি কর্তব্যবোধটা সত্যিই কি কেউ শেখাতে পারে? কে বলেছিল ওদের নিজেদের কাধেঁ দায় ভার তুলে নিতে!
ওদের পরিশ্রম, ওদের নিজেদের জীবন বাজি রেখে ছুটে বেড়ানো থেমে যাক খুব তাড়াতাড়ি…!
দেখা হোক মহামারীর ওপারে ওদের ওই প্রাণোচ্ছ্বল হাসি গুলো নিয়ে….ওরা চিন্তায় থাকলে সমাজের ভালো লাগেনা যে!!!!